স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া হয়ে গেছে, প্রায় অর্ধেকটা দিন কেউই কারো সাথে কোনো কথা বলল না। বিকেলের দিকে স্ত্রী স্বামীর কাছে এসে বলল, “দেখ এভাবে ঝগড়া করে, মুখ গোমড়া করে বসে থেকে লাভ নেই। আমাদের সমস্যা আমাদেরই মিটিয়ে নিতে হবে। তাই তুমি কিছুটা কম্প্রোমাইজ কর আমি কিছুটা করি।” এটি শুনে স্বামী বলল- “ঠিক আছে, আমাকে কি করতে হবে?”
স্ত্রী বলল- “তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও, যে এরকম আর করবেনা। আর আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিই। ব্যস কম্প্রোমাইজ”
Tag: Bangla Joke
বড় লাইন
মন্টু মিয়া ট্রেনের টিকিটের কাটতে গিয়ে দেখে কাউন্টারের সামনে বিশাল লাইন। কোনও টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না। এমন সময় এক লোক লাইন থেকে বেরিয়ে এসে বলল: এই স্টেশন মাস্টারকে আমি খুন করব।
এই বলেই তিনি চলে গেলেন। তার একটু পরই তিনি ফিরে এলেন।
মন্টু: কী ভাই, খুন করতে পারলেন?
লোক: না ভাই।
মন্টু: কেন?
লোক: ওখানে এর চেয়েও বড় লাইন।
আই অ্যাম ডায়িং
জামাই বউকে এসএমএস করেছে , ‘কী করছ সোনা?’
বউ উত্তর দিলো ‘আই অ্যাম ডায়িং।’
জামাই মনের আনন্দে লিখল, ‘সুইট হার্ট, আমি কী করে বাঁচব তোমাকে ছাড়া?’
পবউ ধমক দিয়ে রিপ্লাই দিলো- ‘দূর বোকা, আমি আমার চুল ডাই করছিলাম!’
তোতলা প্রেম
এক প্রবীণ আর এক যুবক বসে গল্প করছেন-
প্রবীণ: আগে জানতাম, প্রেমে পড়লে মানুষ দিওয়ানা হয়ে যায়। এখন দেখি সবাই তোতলা হয়ে যায়।
যুবক: কীভাবে বুঝলেন দাদু।
প্রবীণ: সবাই দেখি ফোনে বলে, ‘অলে বাবালে, আমাল বাবুতা কী কলে, আমাল ছোনা পাখিতা লাগ কলেছে।’
বাঁচার সম্ভাবনা শতভাগ
বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট?
রোগী: ডাক্তার, এই রোগে আমার বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট?
চিকিৎসক: শতভাগ।
রোগী: কীভাবে?
চিকিৎসক: সাধারণত এ রোগে প্রতি দশজনে একজন বাঁচে।
রোগী: তাহলে আমার বাঁচার ভরসা কোথায়?
চিকিৎসক: আপনি আমার দশম রোগী। এর আগের নয়জনই মারা গেছেন।
দাঁতের পোকা
এক লোকের দাঁতে পোকায় হয়েছে! সে হাতুড়ের কাছে যাওয়ার পর সে বলল: আজ থেকে চার দিন সকাল-সন্ধ্যা দুধ ও বিস্কুট খাবেন। পঞ্চম দিন শুধু দুধ খাবেন। তাহলে পোকা অবশ্যই বার হয়ে যাবে। একশো শতাংশ গ্যারান্টি!
তার পর লোকটি চার দিন সকাল-সন্ধ্যা দুধ ও বিস্কুট খেল। পঞ্চম দিন শুধু দুধ খেল।
এরপরই দাঁত থেকে পোকা বার হয়ে বলল: আজকে কি বিস্কুট নেই?
বাজারে কলা দেখা
স্ত্রী স্বামীকে বলছে, “বাজার হতে ১ হালি ডিম নিয়ে এসো। আর যদি কলা দেখ, তবে ২ হালি নিয়ে আইসো।”
বাজার হতে ফেরার পর স্ত্রী দেখল যে তার স্বামী ২ হালি ডিম নিয়ে এসেছে।
জিজ্ঞেস করলে সে শুধু উত্তর দিল, “বাজারে কলা দেখেছি।”
চিকিৎসক হবার প্রথম শর্ত
মেডিক্যাল ছাত্রদের প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস চলছে।
শিক্ষক বললেন, “চিকিৎসক হবার প্রথম শর্তঃ কোন রকম ঘেন্না থাকা চলবে না।”
এই বলে তিনি সামনে রাখা লাশের পাছায় আঙ্গুল ঢুকালেন এবং বের করে চুষতে শুরু করলেন। তারপর সব শিক্ষার্থীকেও সেটা করতে আদেশ দিলেন।
কেউ কেউ চোখ উল্টে কাজটা করলো। কয়েকজন বমি করে দিলো; একজন জানালা দিয়ে পালিয়েও গেলো।
এবার শিক্ষক বললেন, “চিকিৎসক হবার দ্বিতীয় শর্তঃ প্রথর পর্যবেক্ষণ শক্তি। তোমরা কেউ খেয়াল করো নি যে, আমি ঢুকিয়েছি তর্জনি কিন্তু চুষেছি মধ্যমা।
ধুর!
ছেলে : আমি তোমাকে খুব ভালবাসি
মেয়ে : ধুর!
ছেলে : এক মুহূর্ত’ও বাঁচতে পারবনা তোমাকে ছাড়া।
মেয়ে : ধুর!
ছেলে : মরতেও পারি তোমার জন্য।
মেয়ে : ধুর!
ছেলে : একটা সুন্দর সোনার আংটি কিনেছি তোমার জন্য।
মেয়ে : সত্যি?
ছেলে : ধুর!